জ্বলন্ত অপরাধবোধ

Bag om জ্বলন্ত অপরাধবোধ

মিড এবং ওয়েস্টার্ন জুটল্যান্ডের এক পুলিশ সহকারী, জোহান ব্যোয়ে মার্চের এক গভীর রাত্রে তাঁরই বাড়ীর বাইরে দ্রুতবেগে ধেয়ে আসা একটা গাড়ীর ধাক্কায় মারা যান। তাঁর ঊর্ধ্বতন, আক্সেল বর্গই অন্যতম ব্যক্তি যিনি অপরাধের ঘটনাস্থলে প্রথম এসে পৌঁছোন। খুব দ্রুতই তাঁর কাছে স্পষ্ট হয়ে যায় যে এটা শুধু নিছকই কোনো গাড়ীর ধাক্কায় মারা যাওয়ার ঘটনা নয়, বরং নির্মমভাবে মাথাঠান্ডা করে খুন। ব্যোয়ের নয় বছরের ছেলে দাবী করেছে যে সে গাড়ীটা দেখতে পেয়েছে, এবং গাড়ী চালাচ্ছিলেন কোনো এক পুলিশ অফিসারই। এটা কি শুধুই ছেলেটার দুঃস্বপ্ন বা ভ্রম? একটা গ্যাস স্টেশনের নজরদারী ক্যামেরায় ছেলেটার বিবৃতি সত্যি বলে প্রমাণিত হয়- সত্যিই পুলিশের উর্দিপরা কেউ সেই ভয়াবহ রাত্রে গাড়ীটা চালাচ্ছিলেন। রোল্যান্ডো বেনিটো নামক পুলিশ অভিযোগকারী কর্তৃপক্ষে থাকা এক তদন্তকারী ঘটনাটা অনুসন্ধানের দায়িত্ব নিয়েছেন। জোহান ব্যোয়ের সহকর্মীদের মধ্যে কারই বা এত দুঃসাহসিক পদক্ষেপ নেওয়ার কারণ থাকবে? রোল্যান্ডো বেনিটো অ্যানে লার্সেন নামক ইস্ট জুটল্যান্ডের টিভি২-র এক সাংবাদিকের সাথে হাত মিলিয়ে ঘটনার তদন্ত করতে নামেন। ঘটনার উত্স খুঁজতে খুঁজতে তাঁরা এক অগ্নিকান্ডের কথা জানতে পারেন, যে অগ্নিকান্ডের ফলে একটি স্থানীয় পরিবারে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটেছিল। হয়তো এই অগ্নিকান্ডটাও নিছকই দুর্ঘটনা নয়? অ্যানে এবং রোল্যান্ডোর মনে হয় যে তারা প্রথমে যে রকম আশা করেছি্ল উদ্দেশ্যগুলি তার থেকে অনেকটাই ভিন্ন হতে পারে। এখন খোঁজ চলছে যাতে অপরাধকারী আবার আঘাত হানার আগেই তাকে কব্জা করা যেতে পারে। ইঙ্গার গামেলগার্ড ম্যাডসেন (জন্ম 1960) একজন ড্যানিশ লেখিকা। ম্যাডসেন মূলতঃ একজন গ্রাফিক ডিজাইনার ছিলেন। 2008 সালে "ডুক্কেবারনেট" নামক অপরাধমূলক উপন্যাস দিয়ে তিনি তাঁর লেখিকা জীবনের সূচনা করেন, এবং তার পর থেকে তিনি একই ধারার বেশ কিছু বই লিখেছেন। সেগুলির মধ্যে অন্যতম উল্লেখযোগ্য হল "ড্র্যাব এফটার বেগেরিং" (2009), "স্ল্যাঙ্গেনস গিফ্ট" (2014), "ডোমার ওগ বোডেল" (2015),"ব্লোডরেগেন" (2016) এবং "দ্য ক্লীনার" (2019)।

Vis mere
  • Sprog:
  • Bengali
  • ISBN:
  • 9788726227598
  • Format:
  • ePub
  • Beskyttelse:
  • Digital vandmærkning
  • Udgivet:
  • 6. august 2019
Leveringstid: Straks på e-mail

Beskrivelse af জ্বলন্ত অপরাধবোধ

মিড এবং ওয়েস্টার্ন জুটল্যান্ডের এক পুলিশ সহকারী, জোহান ব্যোয়ে মার্চের এক গভীর রাত্রে তাঁরই বাড়ীর বাইরে দ্রুতবেগে ধেয়ে আসা একটা গাড়ীর ধাক্কায় মারা যান। তাঁর ঊর্ধ্বতন, আক্সেল বর্গই অন্যতম ব্যক্তি যিনি অপরাধের ঘটনাস্থলে প্রথম এসে পৌঁছোন। খুব দ্রুতই তাঁর কাছে স্পষ্ট হয়ে যায় যে এটা শুধু নিছকই কোনো গাড়ীর ধাক্কায় মারা যাওয়ার ঘটনা নয়, বরং নির্মমভাবে মাথাঠান্ডা করে খুন। ব্যোয়ের নয় বছরের ছেলে দাবী করেছে যে সে গাড়ীটা দেখতে পেয়েছে, এবং গাড়ী চালাচ্ছিলেন কোনো এক পুলিশ অফিসারই। এটা কি শুধুই ছেলেটার দুঃস্বপ্ন বা ভ্রম? একটা গ্যাস স্টেশনের নজরদারী ক্যামেরায় ছেলেটার বিবৃতি সত্যি বলে প্রমাণিত হয়- সত্যিই পুলিশের উর্দিপরা কেউ সেই ভয়াবহ রাত্রে গাড়ীটা চালাচ্ছিলেন। রোল্যান্ডো বেনিটো নামক পুলিশ অভিযোগকারী কর্তৃপক্ষে থাকা এক তদন্তকারী ঘটনাটা অনুসন্ধানের দায়িত্ব নিয়েছেন। জোহান ব্যোয়ের সহকর্মীদের মধ্যে কারই বা এত দুঃসাহসিক পদক্ষেপ নেওয়ার কারণ থাকবে? রোল্যান্ডো বেনিটো অ্যানে লার্সেন নামক ইস্ট জুটল্যান্ডের টিভি২-র এক সাংবাদিকের সাথে হাত মিলিয়ে ঘটনার তদন্ত করতে নামেন। ঘটনার উত্স খুঁজতে খুঁজতে তাঁরা এক অগ্নিকান্ডের কথা জানতে পারেন, যে অগ্নিকান্ডের ফলে একটি স্থানীয় পরিবারে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটেছিল। হয়তো এই অগ্নিকান্ডটাও নিছকই দুর্ঘটনা নয়? অ্যানে এবং রোল্যান্ডোর মনে হয় যে তারা প্রথমে যে রকম আশা করেছি্ল উদ্দেশ্যগুলি তার থেকে অনেকটাই ভিন্ন হতে পারে। এখন খোঁজ চলছে যাতে অপরাধকারী আবার আঘাত হানার আগেই তাকে কব্জা করা যেতে পারে।
ইঙ্গার গামেলগার্ড ম্যাডসেন (জন্ম 1960) একজন ড্যানিশ লেখিকা। ম্যাডসেন মূলতঃ একজন গ্রাফিক ডিজাইনার ছিলেন। 2008 সালে "ডুক্কেবারনেট" নামক অপরাধমূলক উপন্যাস দিয়ে তিনি তাঁর লেখিকা জীবনের সূচনা করেন, এবং তার পর থেকে তিনি একই ধারার বেশ কিছু বই লিখেছেন। সেগুলির মধ্যে অন্যতম উল্লেখযোগ্য হল "ড্র্যাব এফটার বেগেরিং" (2009), "স্ল্যাঙ্গেনস গিফ্ট" (2014), "ডোমার ওগ বোডেল" (2015),"ব্লোডরেগেন" (2016) এবং "দ্য ক্লীনার" (2019)।